কলমেঃ সাদিয়া আক্তার দীঘি অসীম আকাশ তলে মিলন মেলায়, দেখে তারে মেঘেরাও মরে লজ্জায়। ধীরে ধীরে চাঁদ ওঠে যমুনার তীরে, জোছনারা এসে ফেলে আমাদের ঘিরে। দক্ষিণা বাতাস বহে ছুঁয়ে যায়
কলমেঃ সাহেলা সার্মিন প্রবল ঝড়ে যে বৃক্ষ ভেঙ্গে না পড়ে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারে, আমরা তার শক্ত এবং পোক্ততা উপলব্ধি করি; তদ্রুপ মানব জীবনেও পোড় খাওয়া মানুষগুলো শত বাঁধা ডিঙিয়ে
আবুল কালাম তালুকদার হেমন্তের ঘ্রাণে মেশাবো নষ্ট সময় সবুজে মুছে দেবো বাকরুদ্ধ দিন সময়ের ভাঁজে গায়ে মাখাবো সু- বাতাস বিধ্বংস অমাবস্যার হোক বিদায়। টাকায় নয় মানবতায় ফিরে আসুক ভালোবাসা স্বার্থের
কলমেঃ শায়লা আহমেদ। অনেক দিন আগের কথা, হাত চিঠিতে মনের কথা। লিখে ছিল হবে সখা, তাই মনের কথা লেখা। নয়তো রঙিন খামে মোড়া, ফুলের পাপড়ি, নয়তো তোড়া। রাত গভীর হলো
নিজস্ব প্রতিবেদক গত ২৬’অক্টোবর-২০২৪ ইং তারিখ, শনিবার বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত, ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট (রমনা),ঢাকা-তে ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাস এবং জাতীয় কবিতা মঞ্চের যৌথ উদ্যোগে পোয়েট্রি
দুঃখ বেদনা নিয়ে ঘুরছে কত জন, মিলছে না শান্তি কভু কপালের লিখন। হাজার বেকার দেখা যায় রাস্তার ভিড়ে, অপেক্ষায় থাকে তবু কাজ নাহি মিলে। এই শহরে কত বেকার না খেয়ে
কলমেঃ কামরুন নেসা লাভলী তন্দ্রাছন্ন হয়ে কখন ঘুমের ভিতর ডুবে গেছি—- সেই ছোট্ট গ্রাম — গ্রামের নাম কলমিলতা পাশ দিয়ে নদী , নদীতে বাইয়া চলে নৌ মাঝি গান গাইয়া জীবনের
কলমে: নেহাৎ তানভীর ……………………………………….. শিশির বিছানো শিউলির ঝরা পথে, বিষন্ন কাশে ঝরা শেফালীর রথে। আলোর আঁধারি কুয়াশায় চোখ ঢেকে, শিরশিরে হিম করুন বাষ্প মেখে। সন্ধ্যা প্রদীপ তাহার মলিন কুয়াশাতে, ধান
০১-ডায়রির শেষ পাতা তোমার মতো অতোটা আত্মসম্মান আমার ছিলো না যদি থাকতো তাহলে বেহায়ার মতো বলতাম না। তোমাকে ভালবাসি,তোমাকে আমার সারাজীবনের সঙ্গী হিসেবে লাগবে। তুমি লজ্জা পেয়েছো আমি পাইনি, আমার
আগেও যা এখনও তা পচনধরা আত্মা তৃষ্ণায় ক্লান্তিতে জ্বলছে বিবেক মানবতায় মরণঘাতী রোগ ধরেছে সুশীল বিজ্ঞ পন্ডিত নেতা গণ ভোগ করছে আহত দেহ ব্যাথিত হৃদয় অভাবে মরছে। বৃদ্ধি হচ্ছে সমাজ