মোছাঃ নাজমুন নাহার খান তুই বন্ধু অনেক ভালো আঁধার রাতের আলো, তোকে দেখতে অনেক মিষ্টি তুই আমার দু চোখের দৃষ্টি। একটুখানি হাড়িয়ে গেলে তুই করিস ছটফট, তোর জ্বালায় মরছি আমি
কলমে: কামরুন নেসা লাভলী প্রিয়ার লালিত স্বপ্নকে আপন করে নিয়ে আজও ঘুমায় পৃথিবীতে চির চেনা অবুঝ মন কখনও কখনও আকাশের মেঘ থেকে তাঁরা খশে পড়ে , প্রিয়াকে অবাক করবে বলে
কলমে:- নেহাৎ তানভীর ………………………………………. আকাশ পাড়ে পালকি চলে ভাসিয়ে সাদা মেঘের ভেলা নীলে, শরৎ রানী তাল মিলিয়ে পুকুর পাড়ে পদ্ম ফোঁটা বিলে। ভোরে শিশির ঘাসের বুকে চক চকিয়ে ঘাসের ডগা
কলমে: ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। আমার মা’কে শোয়ায় দিয়ে এলাম অন্ধকার কবরে, এদিন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যাবে না স্মৃতি থেকে মোছা, মৃত্যুর শীতল স্পর্শ অনন্তকাল বহমান অমোঘ নিয়ম কতটুকু কর্তব্যের
সুখের পাখি যায়না ধরা সুখের পাখি যায় না ধরা, ডাকে দূরে মায়ার ঘেরা। একটুখানি পেতে চাও, কাছে এলে উড়ে যায় তাও। স্বপ্নভরা চোখের কোণে, সোনালী রোদ্দুরের বনে। আকাশ যত ছুঁতে
কলমে: সাহেলা সার্মিন শৈশব পেড়িয়ে কৈশোর শুরু বিস্ময়ে কাটে এ মেরু থেকে ও মেরু। প্রাথমিক পেড়িয়ে মাধ্যমিকে প্রথম দিন আজও চোখে ভাসে, হয়ে আছে অমলিন! চেনা অচেনা কতো শত ছেলে
কলমে- এম. আব্দুল হালীম বাচ্চু এখন থেকে মোটা চালের ভাত খাব; অন্যকিছু না, এইতো কথা? হ্যাঁ-হ্যাঁ বুঝেছি আর বলতে হবে না; তবুও আর খু*নীর মতন চোখ রাঙিয়ো না! এখন থেকে
কলমে: স্বপন সরকার বয়ে বেড়ায় মন আজও দুঃখ জরা নিরবধি, শ্রাবণ এসে সাথী হয়ে ঝরায়ও দিবা রাতি। বেদনার নীল কষ্টগুলো শুধু দু’চোখে ঝরায় অশ্রুজল, অকৃত্রিম সাথী হয়ে বেদনা কেড়েও নেয়
কলমে: শাহাব উদ্দিন ভূঁইয়া (জয়) ভবে চিরবুকে কিঞ্চিৎ তথা চিরস্থায়ী নহে, ক্ষমতা – যশ – খ্যাতি তব নিশ্চিত আমাদের কাঙ্খিত মৃত্যু! নিশ্চিত অপেক্ষারত কবর – হাশর – পুলসিরাত… অব্দি’র পর,
তোমার মতো প্রিয়া তোমার মতো প্রিয়া আছে বলে, আজ আমি ভালোবাসি। অনেকগুলো বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে, মোরা দু’ জনে কাছাকাছি। তোমাকে নিয়ে মেঘের দেশে, পারি দিতে ইচ্ছে করে। প্রজাপতি হয়ে স্বপ্নের