শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পূর্বাহ্ন

অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ দেশবাসী সমাধানের উপায় কি?

Coder Boss
  • Update Time : শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৮১ Time View

আহমেদ হোসাইন ছানু।।

 

 

আল্লাহর করুণা ছাড়া চলা কঠিন। আবার উছিলাও প্রয়োজন হয়। মানুষ মানুষের জন্য। এ কথা ভুলে গেলে চলবে না। আর শাসকের মর্যাদা আসে প্রজাদের সুখে থাকার উপর।
ভাদ্র মাসের তালপাকা গরম। দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত। আর তারই মাঝে বিগত কয়েক দিন যাবৎ লোডশেডিং এর ভূত ভর করেছে জনজীবনে রাত-দিনের
সিংহ ভাগ সময় এই ভূত মানুষের ঘাড় মটকায় বিভিন্ন ভাবে!

রাজধানীতে কিছুটা বিদ্যুৎ থাকলেও জেলা শহর ও গ্রাম অঞ্চলে ১০/১২ ঘন্টার বেশি সময় লোডশেডিং চলছে।
তাতে করে একদিকে যেমন ব্যহত হচ্ছে কলকারখানায় উৎপাদন, তেমনি ফসল উৎপাদন ও সেচ ব্যবস্থায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
ব্যাংক, বীমা, স্বাস্থ্যসেবা যেমন বিঘ্নিত হচ্ছে পাশাপাশি শিশু ও বয়স্করা পোহাচ্ছেন চরম দুর্ভোগ। ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ায় ও হচ্ছে চরম দুর্ভোগ, দেশ জুড়ে এখন একটা হাহাকার বিদ্যুৎ নাই! অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে আর বাঁচার উপায় নাই।

সমস্যা আছে, সমস্যা আসবে, আবার সমাধানের পথও খুঁজে বের করতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে।

বিদ্যুৎয়ের চাহিদার ঘাটতি আছে প্রায় উৎপাদনের চেয়ে ৩০০০ মেগাওয়াট করে। আবার সামিট গ্রুপের গ্যাস জনিত সমস্যার কারণে প্রতিদিন হাজার
মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ! আদানি গ্রুপ বকেয়া টাকা না পাওয়ায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিয়েছে। কয়লা সংকটের কারণে মাতারবাড়ি ও এস আলমের বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদন কমে গেছে। কারিগরী ত্রুটির কারণে ব্যহত হয়েছে বড়পকুরিয়ার বিদ্যুৎ উৎপাদন-এ যেন অনেকটা মরার উপর খাঁড়ার ঘা।

সিরাজগঞ্জের প্রবীণ কবি ও সাহিত্যিক মহসিন আলম মুহিন বলেন,
আধুনিক বিশ্বের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে হলে বিদ্যুৎ তথা বিদ্যুৎ চালিত উপকরণের প্রাত্যহিক ব্যবহারের আর বিকল্প নেই। আগের মত হ্যারিকেন জ্বালিয়ে আর মোমবাতি দিয়ে যেমন আলোর সমাধান হবে না-তেমনি বিদ্যুৎতের এ অবস্থার আশু নিরসন না ঘটালে- কলকারখানা, ফসল উৎপাদন, স্বাস্থ্যের অবনতি, যানবাহনের দূর্ভোগ ও আধুনিক উপকরণ ব্যবহারে বাধাগ্রস্থ হয়ে একদিকে যেমন সকল ক্ষেত্রেই নেমে আসবে স্থবিরতা তেমনি বিদ্যুতের অভাবে দম বন্ধ হয়ে
মরার উপক্রম হবে দেশ ও দেশের মানুষ। তাই সারাদেশের বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি মফস্বলের মানুষের লোডশেডিংয়ের দ্রুত সমাধান হোক এজন্য অন্তর্বতী কালীন সরকার, সরকারের বিদ্যুৎ উপদেষ্টা সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আকুল আবেদন অনতি বিলম্বে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যবস্থা গ্রহন পূর্বক এবং কোথায় কোন দূর্বলতা আছে এ ব্যাপারে দায়িত্বশীলরা তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রেখে জনগণের এই সর্বোচ্চ
কষ্টের না পাওয়াকে-পাওয়ায় রুপান্তর করতে মর্জি হন। আরও উল্লেখ্য, বিগত সরকারের আমলে বিদ্যুতের দাম ১৪/১৫ বার বৃদ্ধি, মিটারের ব্যাপারে চরম দূর্নীতির আশ্রয়, নিম্ন মানের মিটার জনগণকে দিয়ে গ্রাহকদেরকে দুই তিন গুণ বেশি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে বাধ্য করা হয়েছে। দেশের বেশির ভাগ বিদ্যুৎ সরবরাহ ও গ্রাহকদের সাথে বিদ্যুৎ সংক্রান্ত লেনদেনের প্রায় আশি ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। ওনারাও কষ্টে আবার ওনাদের মাধ্যমে গ্রাহকগণ চরম দুর্ভোগের শিকার। অতএব, বর্তমান দরদী ও সংস্কারক সরকারকে বিদ্যুৎয়ের ব্যাপারে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের দিকে, ওয়াবদা বিদ্যুৎ, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দিকে যেমন সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে তেমনি তাদেরকে কঠিন নজরদারীর পাশাপাশি গ্রাহকগণ যেন পূর্বের অনিয়ম করা ভূতুরে বিল এবং বাজে মিটারের হাত থেকে রক্ষা পায় তথা বিদ্যুৎ বিল যেন সাশ্রয়ী রেটে হয় এ ব্যাপারেও সুন্দর নীতি প্রনয়ণ করে। যা এখন দেশের মানুষের সময়োপযোগী দাবী। তাছাড়া সাধারণ গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল বাকি থাকে না যদি কেহ এহেন গাফলতি করে থাকে তাহলে সেই বকেয়া আদায় করে পাওনাদারকে বুঝিয়ে দিয়ে তাদের থেকে বিদ্যুৎ প্রাপ্তির বিষয় সহজ করতে হবে। সব দিকে থেকে কেটে যাক আঁধার, আলোতে ভরে উঠুক বাংলার সব ঘর, সুন্দর ভাবে নিঃশ্বাস নিক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার রক্তে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক শুভ হোক আগামীর পথচলা, আল্লাহ সব ভালো দান করুন আগামীর দিনগুলোতে। জয় হোক দেশ ও দেশের মানুষের।

সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুরের ব্যবসায়ী রেজাউল করিম রিপন বলেন, এই খাতে সদ্য চলে যাওয়া স্বৈরাচার সরকারের দোসররা সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি করেছে, আমদানীকৃত কয়লা বিল বকেয়া রেখে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, যার কারণে অন্তবর্তীকালীন সরকার হিমসিম খাচ্ছে, দ্রুত এর সমাধান হওয়া দরকার না হয় এই দুর্ভোগে জাতি শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা বানিজ্যে নানা কষ্ট পোহাতে হবে।

খুলনার খালিশপুরের কবি মোঃ রহমত আলী বলেন, সারাদেশের ন্যায় আমাদের এলাকায় ও দিনে কয়েক বার লোডশেডিং হয় যার ফলে আমাদের ব্যবসা বানিজ্য সহ নানা কাজে বিশাল ক্ষতি পোহাতে হচ্ছে, সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে।

পটুয়াখালী সদরের
সাংবাদিক ও শিক্ষানবিশ আইনজীবী মোঃ নুর ইসলাম মৃধা বলেন, সারাদেশের ন্যায় পটুয়াখালীতেও লোডশেডিং হচ্ছে আর আমার মতে এ লোডশেডিং হওয়ার কারণ হচ্ছে আওয়ামী সরকার বিদ্যুৎ খাতের যে অবস্থা করে গেছে তা খুবই দুঃখজনক। বিদ্যুৎ খাতে প্রচুর পরিমাণ অনিয়ম দুর্নীতি হয়েছে পূর্বে যা বর্তমান সরকারকে খানিকটা চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে।

জয়পুরহাট থেকে সাংবাদিক রাশেদ ইসলাম জানান,

জয়পুরহাটে অতি লোডশেডিংয়ে জনজীবন স্থবির,
বাতাস করতে সুরুটা ছিল হাত পাখার ব্যাবহার, বাড়িতে, ব্যবসায়, বা যে কোন ক্ষেত্রে আলোর জন্য ব্যবহার করা হত, হারিকেন, ভোতা, বা হেজাক।

সময় টা ছিল সকলের মাঝে সহনশীল।  যত রোদ বা যত গরম হোক না কেন সেটি মানিয়ে নিতে পেরেছেন গ্রাম বা শহরের মানুষ।  কালের পরিবর্তনে অনেকটাই উন্নত হয়েছে দেশ সেই সাথে পরিবর্তন হয়েছে মানুষের চলাফেরা।

যে কোন মুহূর্তে বর্তমান মানুষের সবচেয়ে বড় সাথী হয়ে গেছে বিদ্যুৎ। বর্তমানে অতিরিক্ত রোদ আর গরমে জনজীবনে স্বস্তি বলতে কিছুই নেই। এর মাঝে মরার উপর খাড়ার ঘা। সারাদেশ সহ জয়পুরহাট জেলাতেও গেল কয়েকদিনে বেড়েছে চরম লোডশেডিং।  দিন রাত ২৪ ঘন্টার মধ্যে লোডশেডিং হচ্ছে ৮ থেকে ১০ বার। যা জেলার কালাই, ক্ষেতলাল, সদর, উপজেলায় বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে।

এমন লোডশেডিংয়ে জনজীবনে স্বস্তি বলতে কিছুই নেই।  প্রচন্ড তাপাদহের কারনে রাতের বেলায় ঘুম হারা হয়ে পড়ছেন ৮০% মানুষ। এ থেকে উত্তর উত্তর পরিত্রাণ আশা করছেন জয়পুরহাট জেলাবাসি।

নরসিংদী থেকে মাহমুদুল হাসান লিমন জানান,
নরসিংদীতে ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে পঙ্গু হতে চলেছে রেমিট্যান্স যোদ্ধারা।

বর্তমান সময়ে রেমিটেন্স খাতে বিশাল জায়গা জুড়ে রয়েছে ফ্রিলেন্সিং পেশা বা মুক্তপেশা, পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ না থাকায় ইন্টারনেট সংযোগ পাচ্ছেন না তৃনমূল পর্যায়ে থাকা ফ্রিলেন্সারগন। কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের বিদ্যুতের অভাবে হাতে কাজ রেখেও বসে থাকতে হচ্ছে। সঠিক সময়ে কাজ হস্তান্তর করতে না পারায় তৈরি হচ্ছে নানাবিধ সমস্যা। বিদেশি ক্লায়েন্টরা হতাশ হয়ে পড়েছেন বাংলাদেশী ফ্রিলেন্সারদের প্রতি। এতে নেতিবাচক প্রভাব পরতে পারে পুরো বাংলাদেশী ফ্রিলেন্সারদের উপর। নেতিবাচক ধারণা পোষণ করতে পারেন বিদেশি ক্লায়েন্টরা। এদিকে নিরুপায় হয়ে কাজ ছেড়ে দিতে হচ্ছে গ্রামীণ রেমিটেন্স যোদ্ধাদের। ফ্রিলেন্সিং যাদের একমাত্র পেশা তাদের জন্য সাংসারিক ব্যয় বহন করা ও কঠিন হয়ে পরেছে। এক প্রকার পঙ্গু জীবন যাপন করছেন তারা। এদিকে নরসিংদীতে লোডশেডিং বন্ধের দাবি জানিয়েছেন সর্বস্তরের গ্রাহকেরা।

পর্যাপ্ত বিদ্যুৎয়ের অভাবে ব্যবসা বাণিজ্যে বিপুল ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। তবে পোলটি ফার্ম মালিকদের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বেশি।

চার্জে চালিত ভ্যান, রিকশা চালকদেরও ভোগান্তির শেষ নেই। দিন এনে দিন খাওয়া এ চালকগন কাজে যেতে পারছেন না গাড়ি চার্জ’ করার পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ না থাকায়।

শিশু বাচ্ছা থেকে বয়ঃবৃদ্ধরা যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত বিশেষ করে উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত তাদের জন্য লোডশেডিং ভীতির কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।

নরসিংদীতে বিশেষ করে শিবপুর মনোহরদী এবং এর আশে পাশের অঞ্চলগুলোতে একেবারেই কম বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে।

এতে মনোক্ষুব্দ নরসিংদীবাসী। ফেসবুক গ্রুপ থেকে শুরু করে গ্রামগঞ্জের হাট বাজার স্কুল কলেজ সবজায়গায় একই আলোচনা চলছে। বিদ্যুৎ নেই বিদ্যুৎ নেই। এক প্রকার হাহাকার বিরাজ করছে।
সঠিক সময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেও কেন বিদ্যুৎ সেবা পাচ্ছেন না- এমন প্রশ্ন জনসাধারনের।

সিলেটের কবি হাফিজুল ইসলাম লস্কর বলেন,
আধুনিক ও উন্নয়নশীল দেশ বিনির্মানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ অপরিহার্য, কিন্তু সাপ্তাহ খানেক ধরে গ্রাম অঞ্চলে শুরু হয়েছে বিদ্যুৎয়ের তুঘলকি কান্ড। গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, জকিগঞ্জ উপজেলায় বিদ্যুৎয়ের সীমাহীন লোডশেডিং এ ভোগান্তিতে পড়েছেন প্রায় ১২ লক্ষাধিক মানুষ। কয়েক দিন থেকে প্রচণ্ড দাবদাহের সাথে পাল্লা দিয়ে বিদ্যুৎয়ের ঘনঘন যাওয়া-আসার কারণে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় রয়েছেন শিশু ও বয়স্করা। সেই সাথে নষ্ট হচ্ছে ফ্রিজসহ অন্যান্য বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম। এবং ব্যহত হচ্ছে উৎপাদন ও লোকসানে পড়েছে ব্যবসা বানিজ্য। ফলে লোকসানের ঝুঁকি বাড়ছে ক্ষুদ্র থেকে মাঝারী ব্যবসায়ীদের।

এছাড়াও বিদ্যুৎ ভোগান্তিতে মারাত্মক ভাবে ব্যাহত হচ্ছে চিকিৎসা সেবা, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন অসুস্থ রোগীরা। বিদ্যুৎয়ের এ দুরবস্থার ফলে শুধু জনজীবনই অতিষ্ঠ নয়, ব্যবসায়-বাণিজ্যেও শোচনীয় অবস্থা দেখা দিয়েছে। তাই বিদ্যুৎ পর্যাপ্ত বা অপ্রতুল যাই হোক, গ্রাহকের ভোগান্তি নিরসন ও অর্থনীতিকে গতিশীল করতে বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দ্রুত ও কার্যকর উন্নয়ন অপরিহার্য।

গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে:
এম.কে জাকির হোসাইন বিপ্লবী জানান, বর্তমানে অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে মানুষ বিরক্ত। কিন্তু আমি একজন সমাজ বিশ্লেষক হিসেবে জাতির স্বার্থে বলছি বর্তমানে অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারনে গত ১৫ বছরের অগণতান্ত্রিক সরকার। পর্যাপ্ত পরিমানে বিদ্যুৎ সংরক্ষণ না করে বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত বকেয়া সৃষ্টি করেছে। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করতে গিয়ে সরকার জনগনের কথা ভুলে গিয়েছিলো। ভূলে গিয়েছিলো বিদ্যুৎ সংগ্রহে টাকা বকেয়া রাখা যাবে না। তাই এখন আপনারা দেশের স্বার্থে কাজ করুন। বকেয়া বিল পরিশোধ করে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে সাহায করুন। আমরা সবাই সচেতন হয়ে দেশ গঠনে ভূমিকা রাখলে,অচিরেই দেশের সকল ঘাটতি পূরন হবে।ইনশাআল্লাহ।

সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর প্রেসক্লাব সভাপতি সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম লাল মিয়া বলেন, জগন্নাথপুর উপজেলায় বর্তমানে অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে।
প্রচন্ড গরমে মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
বিদ্যুৎ বিভ্রাট ও অতিরিক্ত লোডশেডিং নিরসনে অতি দ্রুত কার্যকর প্রদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 Coder Boss
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102