মাতা-পিতা’র আদরের সেই ছোট্ট সোনামণি
যতনে লালনে হয়েছো আজ কারো ঘরোনি।
কাল কারো মেয়ে ছিলে ক’দিন বাদে হবে মা
শত কষ্টেও সংসার বাঁচাও ডিভোর্সি হয়োনা।
সংসারটা মানিয়ে নাও স্বামীর পরিবারে গিয়ে
ডিভোর্স নিতে বাবা-মা দেয়নি তোমায় বিয়ে।
কুমন্ত্রণা দিতে পারে কেউ ডিভোর্স খুব সোজা
ডিভোর্সের পর বাবার কাছে হতে হবে বোঝা।
আফসোসে ভাববে তখন, কি করলাম আমি?
স্বামীর ঘরটাই ছিলো আমার সবচাইতে দামী!
ভাববে আরো, আরেকটু যদি মানিয়ে নিতাম
তবে কি বাপের বাড়ির খোঁটা’র ভাত খেতাম?
ডিভোর্সিদের সবাই কিন্তু খারাপ চোখেই দেখে
কথা বলবেনা কেউ তোমার মান-সম্মান রেখে।
দ্বিতীয় বিয়েও সহজ হয়না কলঙ্কের দাগ নিয়ে
কামনা-বাসনা মেটায় শুধু করেনা কেউ বিয়ে।
ডিভোর্সি নারীরের সাক্ষাতে শুনেছি এসব কথা
তাদের কষ্টের জীবনী শুনে হৃদয়ে লাগে ব্যাথা!
প্রত্যেক নারী ডিভোর্সের পর স্বীকার করে ভূল
সন্তান নিয়ে চোখের জলে আমৃত্যু দেয় মাশুল।