নরসিংদী প্রতিনিধি:
রায়পুরায় শারদীয় দুর্গাপুজা মন্ডপ পরির্দশন কালে নরসিংদী-৫ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতা করে ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল বলেন, ফ্যাসিবাদী খুনি শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও এখনো তার পেত্বারা বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে, যে কোন মূল্যে ষড়যন্ত্রকারীদেরকে দমন করতে হবে। তাদের ষড়যন্ত্র কোন কাজে আসবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে সব ধর্মের মানুষকে ভাল রাখতে ঐক্যবন্ধভাবে কাজ করার আহবান করেন।
কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে এরূপ কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে হবে। গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে যেকোনো দুর্ঘটনার সংবাদ তাৎক্ষণিক সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও মনিটরিং সেলে জানাতে হবে।
আজ দুপুরে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার আমিরগঞ্জ ইউনিয়ন ও আদিয়াবাদ সহ উপজেলা বিভিন্ন এলাকায় সহ মির্জাপুর ইউনিয়নে শারদীয় দুর্গাপুজা মন্ডপ পরির্দশন কালে প্রতিটি পুজা মন্ডপ কমিটির নেতৃবৃন্দের হাতে নগদ ৫ হাজার টাকা করে অনুদান প্রদান কালে ২০১৮ সনে নরসিংদী-৫ আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদন্ধিতা করে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়কসহ-সম্পাদক ও আমরা বিএনপি পরিবারের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল আরো বলেন,
শেখ হাসিনার বাবা ১৯৭৪,৭৫ এ দেশকে দেউলিয়া করেছিলো তার মেয়ে শেখ হাসিনা ও লুটপাট করে দেশটাকে ধ্বংশ করেছে। ছাত্র জনতার বিজয় হয়েছে এ বিজয় ধরে রাখতে হবে। তারেক রহমান সৎসাহসি নেতা কোন অপকর্ম সহ্য করবেনা,বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে কেও চাঁদা বাজী করলে তাকে পুলিশে দেওয়া হবে। তিনি আরো বলেন,আওয়ামী লীগের শাসনামলে ১৭টি বছর বিএনপির অনেক পরিবার জেল-জুলুম গুম, খুন, এমন কি ঘরে ঘুমাতে পারেনি। এই অসহ্য যন্ত্রণাসহ্য করতে না পেরে কেউ বাঁশবাগানে কেউ রাতে ঝোপের আধাওে নিশিযাপন করেছেন। পরিবারের কেউ মারা গেলে শোকাহত পরিবারে জানাজায় ডান্ডা বেড়ি পরে অংশ নিতেহয়ত। পরিবারের কারো নামে মামলা হলে বাবা কে না পেলে ছেলেকে ধরে নিয়ে যেত এই স্বৈরাশাসক ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয় অনেক বিএনপি পরিবারের মেধা থাকতেও তাদেরকে মেধাশূন্য করে রেখেছে সরকারি চাকরি হলেও তাদেরকে যেকোনো মামলা দিয়ে সরকারি চাকরি হতে দেয়নি।
এ সময় বক্তব্য রাখেন রায়পুরা উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হযরত আলী ভুইয়া ও সেক্রেটারী আব্দুর রহমান খোকন,রায়পুরা পৌর বিএনপির সভাপতি ইদ্রিছ আলী মুন্সি ও সেক্রেটারী সাইফুল ইসলাম পলাশ,উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক,উপজেলা বিএনপির সি: যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন,প্রচার সম্পাদক মো: শরীফখান, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক,যুব ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক কাজী আসাদুর রহমান মিলন, উপজেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক শাখায়াত হোসেন,সহস্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মাহাবুর রহমান,রায়পুরা উপজেলা যুবদল সদস্য সচিব নুর আহাম্মদ চৌধুরী মানিক,রায়পুরা উপজেলা যুবদল সাবেক আহবায়ক আমজাদ হোসেন ভুইয়া আলতাফ, রায়পুরা পৌর সভা যুবদলের আহ্বায়ক সাইফুল আহমেদ সোহেল ও সদস্য সচিব সুমন নেওয়াজ, জেলা যুবদল কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শোহরাফ হোসেন মুন্না, সহ ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ আলী মেম্বার, জেলা যুবদলের সদস্য হাবিবুর রহমান শাহীন মাষ্টার, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ন ভুইয়া, উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক আলকাছ মিয়া,উপজেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রাজ্জাক ও যুগ্ম আহবায়ক সাগর মিয়া,যুগ্ম আহবায়ক কামাল হোসেন ফকির,উপজেলা মহিলা দল সভাপতি আফরিন আসাদ, রায়পুরা পৌরসভা মহিলা দলের সভাপতি আসমা আক্তার, রায়পুরা সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সেক্রেটারী আমির হোসেন আমু,উপজেলা কৃষক দল সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম শহীদ,উপজেলা তাঁতীদল আহবায়ক হুরমুজ মোল্লা ও সদস্য সচিব শেখ আলমগীর,উপজেলা মৎস্যজীব দলের আহবায়ক ফিরোজ আল মোজাহিদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল যুগ্ম আহবায়ক কবির হোসেন কবির, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোবারক ফরাজী, রায়পুরা পৌরসভা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক রাসেল চৌধুরী, ডৌগারচর ইউনিয়ন বিএনপির সি:সহসভাপতি ডাঃ জাহাঙ্গীর,রায়পুরা পৌরসভা তাঁতীদল আহবায়ক শহীদুল ইসলাম চাঁন মিয়া, রায়পুরা কলজে শাখা ছাত্রদল আহ্বায়ক টিপু সুলতান,উপজেলা ছাত্রদল নেতা সামসুর রহমান জয়,ডৌকারচর ইউনিয়ন যুবদল সাংগঠনিক সম্পাদক সাবিকুল ইসলাম,ডৌকারচর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি জসিম উদ্দিন প্রমুখ।