মোঃ আহ্সান কবির রিজওয়ান
আমাকেও তিনি চাকুরি দিয়েছে।
ভাই সব সময় রাগি হলে চলবেনা, একটু মানুষকে ভালবাসতে শিখুন।
তো?
এটা ফের কী প্রশ্ন!
সব বলতে হবে?
আপনি এখানে কতদিন হচ্ছে কাজ করেন?
সাংবাদিক হইছিস?
তুই এখানে কিভাবে চাকুরি পেলি? শোন রাগ না ভাসাইয়া কাজে যা। (হালকা রাগ)
আজকে আর আমি কাজ করব না। (রাগের মত করে)
তো অফিস ছেড়ে চলে যেতে পারিস না!এখানে আর চাকুরি করার দরকার নাই।
তুই কি আমারে বললি?
না, মানুষরে বলছি।
তুই আমারে চাকুরি দিছিস?
এসব তর্ক না করে কাজ কর।আর কথা বলবিনা অফিসে আইলে।
[হেল্পার কাজে গেল,সাতদিন পরে তাকে কল করল তার বাবা।সে কাজ করার পরে একটু আরাম নেওয়ার সময়ে তার বাবার সাথে কথা বলছে।এটা ইঞ্জিনিয়ারের নজরে পড়ে।]
তুমি আবার ফোন চাপতিছো যে! স্যার একটু আরাম নেওয়ার সময় করে কথা বলতেছি।
অযু হাতের শেষ নেই!
মানুষের বিপদ কি কয়া আসে?
যা কাজ ছেড়ে দিয়ে সারাদিন কথা ক। তুই এসব বলার কে? (রাগ) অভদ্র কোথাকার, (রাগ)
তর্ক করার জন্য আমি মাফ চাচ্ছি। তর্ক করার সময় স্মরণ ছিল না!চাকুরি হারার ভয়ে মাফ চাইস। বই পড়লেই যে মানুষ জ্ঞানি হয় এটা ভুল কথা।
তো কি করব?