মোঃ আবুল কাশেম জেলা প্রতিনিধি(ভোলা) বরিশাল,বাংলাদেশ।
সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার সন্ত্রাসবাদী দৌলতখান সদরের পাঁচ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা কালামের মেয়ে, রুনা বেগমের শ্বশুর রফিজল মাঝির কনিষ্ঠ পুত্র মিজান, ওমানের পলাতক প্রবাসীর অবৈধ স্ত্রীর প্রতি প্রেমে মগ্ন হয়ে, নিজ স্ত্রীর বিরুদ্ধে আইন-আইন লড়াই খেলায় নেমেছে। মিজানের এক পুত্র সন্তান থাকা সত্ত্বেও, চরিত্র দোষের স্খলন ঘটিয়ে, আপন ভগ্নিপতির নীল-নকশায় পা দিয়ে নিজ স্ত্রীকে পতিতাবৃত্তির দালালের নিকট বিক্রি করার চেষ্টায়, ঢাকার বাড়িতে বেদম প্রহার করার খবর পাওয়া গেছে। প্রহারের চোটে মারাত্মক আঘাত প্রাপ্ত রুনা আত্ম-গোপনে থাকার আশ্রয়ে, নিজ চিকিৎসায় সাময়িক সুস্থ হওয়ার পর, ঢাকার বিভিন্ন বাড়ি-ঘরে ঝি এর কাজ করার জীবিকা নির্বাহ দ্বারা ভোলা-দৌলত খান পথ ভাড়া রোজগার করে, বাবার বাড়ি দৌলতখানে পৌছার খবর পাওয়া গেছে। সেখানেও যাতে নিরাপদে না থাকতে পারে- সেই জন্য ঐ মিজানের ভগ্নিপতি সেখানেও চাষাবাদের নামে কিছু জমি হাতে নিয়ে রুনার পিতা-মাতার সাথে দ্বন্দ্ব-সংঘাত করেছে। এক পর্যায়ে রুনাকে তালাক দেওয়ার জন্য ঢাকাইয়া আইনী খড়-কুটারও অপব্যবহারের আলামত পাওয়া গেছে। পাঁচ বোন সহ আলাউদ্দিন নামে মিজানের আরো এক ভাই আছে। মিজানের সকল আত্মীয়-স্বজনেরাই মানুষের বাড়ি-ঘর লুটপাট করে জীবিকা নির্বাহ করে। তারা সর্বদা কু-কর্মের পেশাদারিত্বে নিয়োজিত থাকে ও কু-কর্মের পেশাদারিত্বমূলক কাজে মহিলাদেরকে ভেদী হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর বিষয়ে, কু-কর্মের পেশাদারিত্বমূলক কাজের কর্ম পদ্ধতি নিয়ে মিজানের স্ত্রী কিছুটা অদক্ষ। তাই মিজানের স্ত্রী প্রায়ই মিজানের সতীর্থ অন্যান্যদের কাছে ধরাশায়ী হতো। সব মিলিয়ে সমাধান হিসেবে মিজান তার নিজ স্ত্রীকেও যৌন কর্মীর দালালের নিকট বিক্রির গোপন সিদ্ধান্ত গ্রহন করে ঢাকায় বাসা ভাড়া নেয়। দেহ ব্যবসার কাজে বিভিন্ন হোটেলে মেয়ে, নারী ও যুবতি সাপ্লাই দেওয়ার অবৈধ পেশাদারিত্বমূলক কাজ সুবিধাজনক করার জন্য মিজান ড্রাইভারী চাকরী করে বলিয়া বিভিন্নজনকে জানায়। মিজান গ্যাং ঐ সকল অবৈধ কাজে সফল থাকার জন্য গত বিএনপি-জামায়াত আমলের ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম হাজীর দৌলতখান সদরের বাড়ির নিকটে আস্তানা গেড়েছিল। জরুরী অবস্থা আসার পর মিজান গ্যাং তাদের খোলস বদল করে একই উদ্দেশ্যে বিএনপি-জামায়াতের সোল্ এজেন্ট সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের মোস্তান দেওয়ান বাড়ির নিকটে আস্তানা গেড়েছে। ঐ এলাকার নুরআলম চেয়ারম্যানের বাড়ির উত্তর পাশের এক আত্মীয়ের বাড়িতেও অভিন্ন আস্তানা গেড়েছিল। তারা বিভিন্ন এলাকায় দূর্ধর্ষ কু-কর্ম করেই নদীতে মাছ ধরার কাজের নামে নৌকায় করে বাজার সদাই নিয়ে নদীর মাঝে রান্না-বান্না করে খাওয়া-দাওয়া করে। উক্ত দূর্ধর্ষ কু-কর্মের পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার পর পুনরায় নদী তটে হাজির হয়। বর্তমানে মিজান গ্যাং ঐ চরফ্যাশন উপজেলার এওয়াজপুর ইউনিয়নের দুই নং ওয়র্ডের মৃত: মনীন্দ্র চন্দ্র ঠাকুর বাড়িতে (বর্তমানে আবুতাহের ভূয়া মাষ্টার বাড়িতে) অবস্থান নিয়ে তাদের প্রভাব পরিচিতির আড়ালে অপকর্ম-কুকর্ম করে যাচ্ছে। সন্ত্রাসবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় প্রদানের খায়েশ আছে বিধায় চরফ্যাশন উপজেলার স্থানীয় প্রশাসনের কেউই উক্ত মাফিয়া চক্রের মিজান-আলাউদ্দিন গ্যাং এর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ছবিতে মিজান গ্যাং এর চীফ ইন কমান্ড মিজান।