মোঃ আবুল কাশেম, জেলা প্রতিনিধি (ভোলা)বরিশাল
বাংলাদেশের রাষ্ট্র বিরোধী ও আইন বিরোধী কাজ-কর্মকে শানিত করার জন্য সন্ত্রাসবাদী ভোলা জেলার আনাচে-কানাচে ইসলাম ধর্মের সেবার নামে অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব ও পাঠশালা গড়ে উঠেছে। প্রায় প্রতি বছরই অর্থনৈতিক মঙ্গা সিজনে ঐ সকল প্রতিষ্ঠানে ওয়াজ মাহফিলের নামে সারাদেশে দান-খয়রাত উত্তোলনের বেশে অর্থাদায় কর্মসূচি পালিত হয়। বিপুল পরিমানে আদায়কৃত সেই সকল অর্থ সম্পদ কোথায় যায়, কার বা কাদের কাছে যায় তার কোন তথ্য পাওয়া যায় না। ইসলাম ধর্মাঙ্গীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আগমন দেখা দিলে ঔ সকল প্রতিষ্ঠানের ঈমাম-মোয়াজ্জেমদের গোপনাঙ্গের প্রবর্ধন বেড়ে যায়। চলমান সিজনে আসন্ন ঈদুল ফিতরের পূর্বানুষ্ঠান সবে বরাতের আগমন উপলক্ষ্যে ঐ জেলার সন্ত্রাসবাদী চরফ্যাশন উপজেলার সন্ত্রাসবাদী এওয়াজপুর ইউনিয়নের সন্ত্রাসবাদী দুই নং ওয়ার্ডের আবুতাহের ভূয়া মাষ্টার বাড়ীর দরজার মসজিদের জিহাদ ঈমামের গোপনাঙ্গের দৃশ্যমান প্রবর্ধন সৃষ্টি হয়েছে। প্রবর্ধিত গোপনাঙ্গের খোঁজ-খবর নিয়ে জানা গেছে যে, ঐ জিহাদের বাড়ি হলো সন্ত্রাসবাদী দক্ষিন আইচা থানার সন্ত্রাসবাদী চর মাইনকা ইউনিয়ন এলাকায়। এওয়াজপুরের ঐ মসজিদের ঈমামতি পাওয়ার সুবাদে সে তার দেহাঙ্গীয় প্রবর্ধিত গোপনাঙ্গ সহকারে নারী ও যুবতি ধর্ষনে মশগুল থাকে। সে দিনের ও রাতের বিভিন্ন সময়ে, লোক চক্ষুর আড়ালে অবাধ যৌন ও অযৌন মেলা-মেশার উদ্দেশ্যে, বিভিন্ন বাড়ি-ঘরের নারী ও যুবতিদের কাছে আসা-যাওয়া করে। এহেন কাজে তাকে বারন করলেও সে ভাত খাওয়ার নাম করে, কোরান-হাদিস রাখার নাম করে, গোসলের নাম করে পুরুষ শূন্য বাড়ির নারী ও যুবতিদেরকে ধর্ষনের উদ্দেশ্য আনাগোনা করে। ঐ জিহাদ তার বিভিন্ন বয়ানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করে এবং মানুষের মনে শেখ হাসিনার সরকার উৎখাত এর মনোবাসনা তৈরী করে। ছবিতে ঐ জিহাদ ঈমামের গোপন চলাফেরার দৃশ্য।