. “ঈদ-উল- আযহা”
চিত্রশিল্পী মিলন বিশ্বাস
“””””””””””'””””””””””””””””””””””””””””©”””””‘””””'””””””””””””””””'”””””””””””
শহরের প্রতি বাড়ীর সামনে
এক-দুটি গরু বাধা থাকে।
শিশুরা আনন্দে টানছে গরুকে
খেতে দিচ্ছে খড়কুটো আর পানি
সকাল হলে জবাই হবে এই প্রানী।
হৃদয় দিয়ে যত্ন করলো বাড়ীর উঠানে
সকাল বেলা হুজুর আসবে জবাই দিতে
কেটে করবে টুকরো টুকরো এই প্রানীকে
ফ্রিজে রাখবে সবে মোচা মোচা করে
মাস ভর ভালো খাবে যখন ইচ্ছে হবে।
গরীবেরা মাংস নেয় বড় লোকের থেকে
বাড়ী এনে রেধে খাবে একদিনেই শেষ।
মাংস রাখার ফ্রিজ নেই গরীবদের বাড়ী
তাইতো ওরা বেশি খাবে ঈদের দিন
বছরে একবার হয় কোরবানী।
সারা মাস লবন ভাতে কোরবানীতে মাংস
মনের সুখে মাংস খায় কোরবানীর অনন্দ
গরিবদের যে দিবে মাংস, ছোয়াব পাবে সে
আল্লাহ তাদের কোরবানীটা করবেন গ্রহন
দরিদ্ররা আসলে খালি হাতে দিবেনা ফেরত।
গরীবদের মাংস দিলে খুশি হবে তারা
তবে হবেই কোরবানী স্বার্থক।
লক্ষ টাকার কোরবানী দিয়ে
সবাই চামড়ার মায়া ছাড়ো
এতিমখানায় দান করিলে আল্লাহ খুশি হবে।