মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি
ধূমপানের কারণে গলায় ও ফুসফুসে ক্যান্সা হয়। শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয় এমনকি ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। এসব প্রত্যক্ষ ক্ষতিকর প্রভাবের পাশাপাশি ধূমপানের রয়েছে অনেক পরোক্ষ প্রভাব। ধূমপায়ী পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি, নবজাতক বাচ্চা ও শিশুদের ক্ষতি, ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব, সমাজের প্রত্যেকটি শ্রেণির মানুষের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব, তামাক চাষের জায়গায় মাটি ও ফসলের ক্ষতিকর প্রভাব, এমনকি ধূমপান থেকে সৃষ্ট আগুনের মাধ্যমে বড় ও ছোট ধরনের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা, এমনটাই মতামত উঠে আসে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসের আলোচনা সভায়।
৩১মে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে “তামাক কোম্পানির আগ্রাসন প্রতিহত করি, শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করি” এই স্লোগানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৩১শে মে শুক্রবার ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বিভাগীয় কমিশনার উম্মে সালমা তানজিয়া প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
সভায় সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ডেপুটি সিভিল সার্জন, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক, বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, বিভাগীয় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, স্কুলের শিক্ষক প্রতিনিধি, ছাত্রছাত্রীর প্রতিনিধিসহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি টাউন হল প্রাঙ্গণ হতে শুরু হয়ে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।